গাংনীতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এমপিওভূক্ত হলো ২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

 

গাংনীতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এমপিওভূক্ত হলো ২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান  

 আমিরুল ইসলাম অল্ডাম, মেহেরপুর জেলা প্রতিনিধি ঃ মেহেরপুরের গাংনীতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এমপিও হলো ২০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রয়েছে ২টি কলেজ,১টি মাদ্রাসা ও ৯টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় (সিনিয়র) এবং ৮টি (জুনিয়র ক্যাটাগরি) মাধ্যমিক বিদ্যালয়। এগুলো হলো-তেরাইল-জোড়পুকুরিয়া ডিগ্রী কলেজ (এইচ,এসসি) বিএম শাখা,ধানখোলা বিএম কলেজ (এইচ,এসসি) বিএম শাখা,গাংনী পাইলট মাধ্যমিক স্কুল এন্ড কলেজ (শিপট),কাজীপুর মাথাভাঙ্গা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় (অষ্টম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী),সাহারবাটী এবাদতখানা মাধ্যমিক বিদ্যালয় (অষ্টম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী),ডি জি এম সি (দেবীপুর) (অষ্টম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী),মহাম্মদপুর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয় (অষ্টম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী),বি বি এন (ভবানীপুর) মাধ্যমিক বিদ্যালয় (ষষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণী),মটমুড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় (অষ্টম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী),বামন্দী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় (অষ্টম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী),বাওট আদর্শ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় (অষ্টম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী)।

এছাড়াও ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত এমপিভূক্ত বিদ্যালয়গুলো হলো-গাংনী উপজেলার এইচ,এম,এইচ ভি (হিন্দা) মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়,ভোমরদহ-ধর্মচাকী (বিডি) মাধ্যমিক বিদ্যালয়,এম,জি,জি এম (মোমিনপুর) মাধ্যমিক বিদ্যালয়,হাড়াভাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়,হাড়াভাঙ্গা আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়,গাঁড়াবাড়ীয়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়,এম,বি,কে মাধ্যমিক বিদ্যালয় (ষোলটাকা ইউনিয়ন অধীনস্থ)। এছাড়াও গাংনী উপজেলার ১টি মাত্র মাদ্রাসা এমপিওভূক্ত হয়। এটি হলো আয়দা-কলিম দাখিল মাদ্রাসা (সাহেবনগর)।  

বুধবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত তথ্যের মাধ্যমে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভূক্ত-এর বিষয়টি জানা যায়। 

এদিকে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভূক্ত হওয়ায় প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকসহ এলাকাবাসির মধ্যে চলছে আনন্দের বন্যা। 

এ প্রসঙ্গে গাংনী পাইলট মাধ্যমিক স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক আফজাল হোসেন বলেন,নতুন করে আবারো বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিভূক্ত হওয়ায় শিক্ষার মান আরো গতিশীল হবে। 

এদিকে,কাজীপুর মাথাভাঙ্গা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামাল হোসেন বলেন,এমপিভূক্ত হওয়ায় এসব বিদ্যালয়গুলো যেনো নতুনভাবে প্রাণ ফিরে পেলো।

এবিষয়ে বিবিএন (ভবানীপুর) মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জামিল হোসেন জানান,এমপিভূক্তের খবরে শুধু শিক্ষক নয়,পুরো এলাকাবাসির মধ্যে চলছে আনন্দ। কারণ দীর্ঘ বছর এমপিভূক্ত না হওয়ায় বিশেষ করে মফস্বলের এসব বিদ্যালয়গুলো না মরে বেঁচে ছিল। এখন যেনো মরা গাছে নতুন কুঁড়ি এসেছে। 


Post a Comment

Previous Post Next Post